ajkerit

মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি - ভাতের চালের খিচুড়ি রেসিপি

খিচুড়ি আমাদের বাংলাদেশে সব থেকে বেশি তৈরি হয় বলতে পারি। এরা করন হলো খুবই সহজেই রান্না করা যায়। তবে শুধু আমাদের বাংলাদেশ নয় পিথিবির সব দেশ খিচুড়ি তৈরি কারা হয়। আমি যতোবারই খেয়েছি অনেক মজা পেয়েছি বলে মনে করি। খিচুড়ি তৈরি কারার উপোকরন খুব কম দরকার হয়।

আমি ঘরের থেকে বাহিরে তৈরি খিচুড়ি মজা বেশি পেয়েছি। তবে বলতে পরি যদি আজকের তেরি কার সিখতে পারেন তাহলে বাহিরের বা দোকানে মতো তৈরি করতে পারেন। আপনি একটু মনোযোগ দিয়ে পরবেন এবং বোঝার চেষ্টা করিবেন। তাহলে খুব সুন্দর করে তৈরি করতে পারবেন। বলে আমি মনে করি। 

মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি

মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি সম্পর্কে সব থেকে আগে আলোচনা করতে চাই এটি খুবই সহজেই তৈরি কার যায় বলে সবাই কম বেশি জানি। তবে এর জন্য দরকার হয় সময় এবং সঠিক মতো রান্না কর তাহলেই হবে। আর কোন ফালতু কথা না বলে আমি আপনাদের সাথে চলে যাই আজকের রেসিপিতে।

আপনদর যে গুলো সবার আগে দরকার হবে তা এক নজরে দেখে নিন। এর পরে কেমন করে রান্না করতে হয় সেই নিয়ে আলোচনা করব। তবে পথমে উপকরণ গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো বেশি মানুষের জন্য আরও বাড়িয়ে নিবেন। আজকের সুধু আমি কম মানুষ জান্য রেছিপি টি দিতে আছে।

1/- ২ কাপ মসুর ডাল 2/- ৩ কাপ চাল 3/- ২ টি মোড়গা দিম 4/- ছোট ৪ টি পেঁয়াজ, 5/- ২ চামুচ আদা 6/- ২ চামুচ রসুন 7/- ২-৩ টি কাচা মরিচ 8/- ১/২ টি চা চামচ হলুদের গুঁড়া চাইলেৃএর থেকে একটু বেশি নিতে পারেন 9/- ১ চামুচ জিরা গুঁড়া 10/- ৩ চামচ মরিচ গুঁড়া কৃ বেশি করে নিতে পারেন। এই ১০টি উপাদান না থাকলে আপনাদের খিচুড়ি হবে না। তাই এই ১০টি উপাদান আপনাদের দরকার যদি মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি তৈরি করতে চান।

আপনাদের সাথে রান্না কারার রেসিপি নিয়ে আলোচনা কার হলো আপনার যে গুলো দরকার হবে তা হলো মসুর ডাল ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। আপনি এর পরে পরিস্কার একটি পাতিল বা বাটিতে চাল এবং ডাল এক সাথে মিলিয়ে নিন। এর পড়ে ধাপ গুলো পড়তে থাকুন।

পাত্রে পরিমান মতো পানি দিন বাই আপনাকে পরিমান মতো পানি দিতে বলি কিন্তু আমি যখন রান্না করি তাখন পরিমান মতো পানি দিতে পারি না তাই আমার রান্ন কখনই ভালো হয় না। যাইহোক আমি যানি আপনি পারবেন। তাই বলি পরিমন মতো পানি দিয়েন। এর পরে এক এক কর চামচে করে লবণ রসুন, মরিচ, হলুদের গুঁড়া, জিরা গুঁড়া এগুলো দিন।

বলতে বলতে একদম শেষ দিকে চলে আইছি ভাই এখন শুধু বাল বাকি আছে তা হলো অল্প আঁচে সিদ্ধ করা এটি না বললেও চলতে। যাই নিজের দিকে আলোচনা করেছি ভাতের চালের খিচুড়ি রেসিপি সেটি দেখে নিন। আসা করি অনেক কিছু সিখতে পরবেন। একদম শেষ দিকে কিছু মজার কথা এবং টিপস দিয়েছি দেখে নিয়েন।

ভাতের চালের খিচুড়ি রেসিপি

ভাতের চালের খিচুড়ি রেসিপি আমি আমার মতো এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব এর কারন হলো আমি নিজে তৈরি করেছি এই রেসিপি টি আসা করি এটি খেয়ে আপনি আমাকে গালি দিয়েন না। কারণ টাও বলি তা হলো এতে স্বাদ যে একবার খেলে আরও মনে চাইবে না। যাইহোক অনেক মজা করলাম আপনাদের সাথে এখন মুল আলোচনা চলে যই।

আসলে খিচুড়ি রান্না করাটা কিন্তু তেমন কষ্টে না সহজ সুধু আমার দেওয়া উপায় গুলো ফলো করতে হবে। আপনি চাইলে আমার দেও উপায় টা ফলো নাও করতে পরেন শুধু আইডিয়া নিয়ে তৈরি করতে পারেন। আপনার ব্যাপার এটি আপনার নিজে ওপরে নির্ভর করে বলে মনে করি।

ভাতের চালের খিচুড়িতে দরকার হবে চাল এর সাথে চাইলে আপনি ডাল দিতে পারন না দিলে কিছু হবে না। তবে মনে রাখবেন দিলে অনেক ভালো হবে। না থাকলে চিন্তা কারার দরকার নাই। কার সুধু চাল দিয়ে এই খিচুড়ি রান্না কারা যায়। আমি শুধু চাল দিয়ে রান্না করা সম্পর্কে বলব আপনি চাইলে ডাল এড করতে পারেন।

১ কাপ চাল ধুয়ে নিন, এটি পাতিলে চালগু ডালুন এরপরে পরিমান মতো যা দিবেন তা হলো তেল, হলুদ, মরিচ, আধা, রসুন, জিরা গরম মসলা ইত্যাদি আরও কিছু থাকলে দিয়ে একসাথে কিছু খুন কসিয়ে নিন। এর পর পনি দিয়ে পাল করে রান্ন হওয়ার পরে। এর পরে পেজ, রসুন এক সাথে বাগার দিন।

খিচুড়ি রান্নার শেষ দিকে কিছু মজার টিপস

খিচুড়ি রান্নার শেষ দিকে কিছু মজার টিপস বাই আমার এই পোস্ট দেওয়া সব সত্যি কিন্তু দুঃখ হলো আমি এখন পযন্ত ভালো করে। খিচুড়ি বিরানি এবং আর-ও অন্য অন্য খাবার ভালো মতো তৈরি করতে পারি না। কিন্তু মজার কাথা হলো আমি আপনাদের কে রান্না শিখাচ্ছি। কিন্তু আমি রান্না কার ভালো জানি না।

আপনারদের কে যে কথাটি বলতে চাই তা হলো আমি যে রকম করে রান্নার কথা বলেছি সেই রকম রান্না করবেন। তাহলে আপনিও ভালো করে রান্ন করতে পারেন। আর বেশি কথা বলতে চাই না আবার দেখা হবে নতুন কো আর্টিকেল সেই পযন্ত ভালো থাকুন সবাই সুস্থ থাকেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন